Friday, February 1, 2019

কোথায় মহাবিশ্বের শেষ সীমানা? চলুন জেনে নি

হেই বন্ধুরা, একটা সময় ছিল যখন মনে করা হতো পৃথিবী মহাবিশ্বের মাঝ খানে অবস্থান করে আছে। যাকে সুর্য্য এবং বাকি গ্রহ উপগ্রহ পরিক্রমন করছে। কিন্তু বিজ্ঞানের অগ্রগতি এবং কল্প বিজ্ঞানের অনুমানের সাহায্যে আমরা অনেক শক্তি জানতে পেরেছি। যেমন সুর্য্যকে প্রদক্ষিন করছে পৃথিবি এবং আমাদের সৌর মন্ডলের বাকি সব গ্রহ। কিন্তু মানব সভ্যতার শুরু থেকে আকাশ এবং আকাশের তারাগুলি রহস্যই ছিল। যা শুধুই অনুমানেই রহস্যভেদ করা হতো। যে এই মহাকাশের এই মহাবিশ্বের শেষ কোথায়। কিন্তু টেলিস্কোপের আবিস্কার পুরোনো অনুমান গুলো কে অনেক বেশি যাচাই করতে পেরেছে। যার সাহায্যে একটি বৈজ্ঞানিক অনুমান করা যেতে পারে যে মহাবিশ্বে কি রয়েছে।
তাই আজকে চলুন জেনে নি মহাবিশ্বের শেষ কোথায়?

আর এই যাত্রা শুরু হবে পৃথিবির সবচেয়ে কাছের উপগ্রহ যার নাম চাঁদ থেকে↩
যেখানে পৃথিবির মত কোন কিছুই এখানে। না আছে পানি না আছে বাতাস বা জীব। চাঁদ তৈরি হয়ার কারন, এখানে জানিয়ে রাখি বিজ্ঞানের অনুমান আজ থেকে প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ বছর আগে মঙ্গল গ্রহের আয়তনের থিয়া নামক একটি গ্রহ পৃথিবিতে এসে ধাক্কা মারে এবং গ্রহটি ধংস হয়ে যায়। এই সংঘর্স থেকে বেরিয়া যাওয়া পৃথিবি বা থিয়া গ্রহের অংশ একত্রিত হয়ে মধ্যাকর্ষনের ফলে আজ ও পৃথিবিকে পরিক্রমন করে চলেছে। যাকে আমরা আজ চাঁদ বলি।

সুর্য্য
আমাদের সুর্য্য হলো আমাদের সৌর মন্ডলের এক মাত্র নক্ষত্র। যার তাপ মাত্রার ফলে পৃথিবিতে প্রানির অস্তিস্ত সম্ভব হয়েছে। সুর্য্যর মধ্যকার্ষন এর ফলে আমাদের সৌর মন্ডলের প্রত্যেক্টি গ্রহ উপগ্রহ নিজের স্থানে অবস্থান করে রইয়েছে। আর আমাদের সুর্য্য সবচেয়ে কাছে অবস্থান করে রয়েছে মাল্টি বা বুধ গ্রহ।
বুধ গ্রহের ভুমি পাট্র দিয়ে ঘেরা রয়েছে। যা দেখতে চাদের ভুমির মত দেখায়। যেটা প্রমান করে এই গ্রহ লক্ষ কোটি  বছর ধরে