DarkZoon
Friday, February 15, 2019
Thursday, February 14, 2019
how to download youtube video
Sunday, February 3, 2019
Rich vs Poor Differences | ধনী ও গরিব লোকের চিন্তার পার্থক্য
তোমাদের সবাইকে অভিনন্দন DarkZoon.com ওয়েবসাইটে।
বন্ধুরা আজ আমি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আপনাদের সাথে কথা বলব। সেটি হলো ধনী লোকের চিন্তা সম্পর্কে।
তার আগে আপনাদের একটা গল্প বলি, কিছুদিন আগে আমি আর আমার বন্ধু কোথাও যাচ্ছিলাম ।রাস্তায় হঠাৎ করে একজনের হাতে আইফোন এক্স দেখতে পাই। সেটি দেখে আমার বন্ধু ফোনটির খুবই প্রশংসা করতে লাগল। তারপর আমি তাকে বললাম তুই একদিন এর থেকেও ভালো দামি মোবাইল ইউজ করবি। সেটা শোনার পর পর সমস্ত আনন্দ শেষ হয়ে গেল। আর সে বলল নারে বন্ধু আমার অতটা যোগ্যতা নেই যা কোনদিন হবে না সেটিকে ভেবে ফালতু টাইম লস করে কি লাভ। তখন তাকে আমার অনেক কিছু বলার ছিল। কিন্তু বলিনি কারণ আমার মনে হয়েছিল এটি সঠিক সময় নয়। সেই সমস্ত কিছুই আজ আপনাদের বলব যা আমি আমার বন্ধুকে বলতে চেয়েছিলাম।
তো বন্ধুরা সবার প্রথমে বলি ধনী ব্যক্তিরা সবসময় বড় কিছু ভাবে আর গরিব ব্যক্তিরা সবসময় ছোট কিছু ভাবে। সব সময় বড় কিছু ভাবো তাহলে আপনার সাথে বড় কিছু হবে। আমি হান্ডেট পার্সেন্ট গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি যদি আমার ওই ফ্রেন্ড এরকম চিন্তা নিয়ে থাকে, তাহলে জীবনে সে কখনোই এরকম দামি মোবাইল ইউজ করতে পারবেনা। কারণ জীবন আপনাকে ততটাই দেবে আপনি যতোটা জীবনের কাছ থেকে চাইতে পারবেন। মানে আপনি যদি ভাবেন আমার মোটামুটি একটা লাইক পেলেই হবে। তাহলে জীবন ও আপনাকে মোটামুটি একটি লাইক দেবে, হতে পারে তার থেকেও কম। কিন্তু আমার ওই বন্ধুটির মতই আমরাও আমাদের জীবনের চারপাশে একটি ঘড়ি তৈরি করে দিয়েছে। যার বাইরে আমরা ভাবতে পর্যন্ত রাস্তায় কোনো দামি গাড়ি দেখলে আমরা ভাবি এটিকে কেনা আমাদের সাধ্যের বাইরে। কোন বড় বাড়ি দেখলে ভাবি এরকম বাড়িত আমি সপ্নেও কল্পনা করতে পারি না।
এইরকমই আপনি যদি আপনার স্বপ্ন দেখে একটা গণ্ডির মধ্যে আটকে রাখেন। তাহলে বাস্তব জীবনে কখনো সেটা কে পার করতে পারবে না। কিন্তু সত্যিটা হলো প্রতিটি মানুষের মধ্যে এতটা ক্ষমতা থাকে, সে চাইলে সারা বিশ্বকে পরিবর্তন করতে পারে। যেখানে একটি মোবাইল বাড়ি গাড়ি খুবই সামান্য কিছু।
বন্ধুরা যে কোন কিছু তখন ইম্পসিবল হয় যখন আপনি সেটিকে ইম্পসিবল মনে করেন। তাই সব সময় বড় কিছু চিন্তা করুন। তাহলে আপনার জীবনে বড় কিছু হবে। কিছু লোক থাকে যখন আপনি তাদেরকে কোন ধনী লোকের কথা বললে সে বলবে এরা সবাই খারাপ এরা 2 নম্বর কাজ করেছে, মজার বিষয় হলো এই রকমের কথা গুলি করে থাকে।
কারণ তারা মনে করে সঠিক রাস্তায় কেউ ধনী হতে পারে না। সম্পূর্ণ মিথ্যা অন্যদিকে এবং তার কাছ থেকে কিছু শেখে আর নিজেও ধনী হবার চেষ্টা করে। তাই বন্ধুরা সফল ব্যক্তির জন্য খারাপ কিছু মন্তব্য না করে তাকে দেখে কিছু শিখুন। নিজেকে বলুন যদি পারেন তাহলে আমিও পারবো সবশেষে বলবো ধনী লোকেরা সব সময় নতুন কিছু শেখার জন্য রেডি থাকে। অন্যদিকে সবথেকে বড় পার্থক্য আপনি যদি জীবনে সাফল্য চান, তাহলে আমি সব জানি সব সময় নতুন নতুন কিছু শিখতে থাকুন।
বন্ধুরা আজ আমি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আপনাদের সাথে কথা বলব। সেটি হলো ধনী লোকের চিন্তা সম্পর্কে।
তার আগে আপনাদের একটা গল্প বলি, কিছুদিন আগে আমি আর আমার বন্ধু কোথাও যাচ্ছিলাম ।রাস্তায় হঠাৎ করে একজনের হাতে আইফোন এক্স দেখতে পাই। সেটি দেখে আমার বন্ধু ফোনটির খুবই প্রশংসা করতে লাগল। তারপর আমি তাকে বললাম তুই একদিন এর থেকেও ভালো দামি মোবাইল ইউজ করবি। সেটা শোনার পর পর সমস্ত আনন্দ শেষ হয়ে গেল। আর সে বলল নারে বন্ধু আমার অতটা যোগ্যতা নেই যা কোনদিন হবে না সেটিকে ভেবে ফালতু টাইম লস করে কি লাভ। তখন তাকে আমার অনেক কিছু বলার ছিল। কিন্তু বলিনি কারণ আমার মনে হয়েছিল এটি সঠিক সময় নয়। সেই সমস্ত কিছুই আজ আপনাদের বলব যা আমি আমার বন্ধুকে বলতে চেয়েছিলাম।
তো বন্ধুরা সবার প্রথমে বলি ধনী ব্যক্তিরা সবসময় বড় কিছু ভাবে আর গরিব ব্যক্তিরা সবসময় ছোট কিছু ভাবে। সব সময় বড় কিছু ভাবো তাহলে আপনার সাথে বড় কিছু হবে। আমি হান্ডেট পার্সেন্ট গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি যদি আমার ওই ফ্রেন্ড এরকম চিন্তা নিয়ে থাকে, তাহলে জীবনে সে কখনোই এরকম দামি মোবাইল ইউজ করতে পারবেনা। কারণ জীবন আপনাকে ততটাই দেবে আপনি যতোটা জীবনের কাছ থেকে চাইতে পারবেন। মানে আপনি যদি ভাবেন আমার মোটামুটি একটা লাইক পেলেই হবে। তাহলে জীবন ও আপনাকে মোটামুটি একটি লাইক দেবে, হতে পারে তার থেকেও কম। কিন্তু আমার ওই বন্ধুটির মতই আমরাও আমাদের জীবনের চারপাশে একটি ঘড়ি তৈরি করে দিয়েছে। যার বাইরে আমরা ভাবতে পর্যন্ত রাস্তায় কোনো দামি গাড়ি দেখলে আমরা ভাবি এটিকে কেনা আমাদের সাধ্যের বাইরে। কোন বড় বাড়ি দেখলে ভাবি এরকম বাড়িত আমি সপ্নেও কল্পনা করতে পারি না।
এইরকমই আপনি যদি আপনার স্বপ্ন দেখে একটা গণ্ডির মধ্যে আটকে রাখেন। তাহলে বাস্তব জীবনে কখনো সেটা কে পার করতে পারবে না। কিন্তু সত্যিটা হলো প্রতিটি মানুষের মধ্যে এতটা ক্ষমতা থাকে, সে চাইলে সারা বিশ্বকে পরিবর্তন করতে পারে। যেখানে একটি মোবাইল বাড়ি গাড়ি খুবই সামান্য কিছু।
বন্ধুরা যে কোন কিছু তখন ইম্পসিবল হয় যখন আপনি সেটিকে ইম্পসিবল মনে করেন। তাই সব সময় বড় কিছু চিন্তা করুন। তাহলে আপনার জীবনে বড় কিছু হবে। কিছু লোক থাকে যখন আপনি তাদেরকে কোন ধনী লোকের কথা বললে সে বলবে এরা সবাই খারাপ এরা 2 নম্বর কাজ করেছে, মজার বিষয় হলো এই রকমের কথা গুলি করে থাকে।
কারণ তারা মনে করে সঠিক রাস্তায় কেউ ধনী হতে পারে না। সম্পূর্ণ মিথ্যা অন্যদিকে এবং তার কাছ থেকে কিছু শেখে আর নিজেও ধনী হবার চেষ্টা করে। তাই বন্ধুরা সফল ব্যক্তির জন্য খারাপ কিছু মন্তব্য না করে তাকে দেখে কিছু শিখুন। নিজেকে বলুন যদি পারেন তাহলে আমিও পারবো সবশেষে বলবো ধনী লোকেরা সব সময় নতুন কিছু শেখার জন্য রেডি থাকে। অন্যদিকে সবথেকে বড় পার্থক্য আপনি যদি জীবনে সাফল্য চান, তাহলে আমি সব জানি সব সময় নতুন নতুন কিছু শিখতে থাকুন।
How to change your life | আজই নিজের জিবন বদলে দিন
বন্ধুরা আজকের টিউটোরিয়ালে
আমি আলোচনা করব 99% লোক এর বাস্তব জীবন। আজ আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ
লোক আমাদের যোগ্যতা আমাদের ক্ষমতা ভুলে গেছে। আমরা ভুলে গেছি যে আমরা মানুষ যে সমস্ত
প্রাণীর মধ্যে শ্রেষ্ঠ প্রাণী। আমাদের কাছে ট্রেন আছে বুদ্ধি আছে এত ক্ষমতা আছে। যে
আমরা জীবনে অনেক উঁচুতে উঠতে পারে। আপনার কাছে এতটা ক্ষমতা আছে এতটা শক্তি আছে যে আপনি
জীবনে যে কোন কিছু অর্জন করতে পারেন। কিন্তু সমস্যাটা হলো বেশিরভাগ লোক এত আরাম প্রিয়
হয়ে গেছে সহ্য কাজ করে সেই কাজে সে এতটাই অভ্যস্ত হয়ে গেছে। যে সে নিজেকে এই কম চারজনের
চার দেয়ালের মাঝে বন্দী করে নিয়েছে। এদের কাছে যত ভালই প্লান থাকুক না কেন যত ভালো
সুযোগ এরা পাক না কেন এরা এতে কোনো একসান নেয় না। কারণ এইসব লোকের মধ্যে সবসময় একটা
ভয় কাজ করে যে তারাই আরামের জীবনে কোনো বাধা না আসে।
বন্ধুরা আমি
আপনাদের একটা ছোট্ট গল্প বলি ,একবার একটি রাজাকে কেউ উপহার হিসাবে দুটো বাজপাখি উপহার
দেয়। দুটো বাজপাখি অনেক সুন্দর ছিল। যারা আজ অনেক পছন্দ হয়েছিল তাই রাজা বাজ দুটিকে
শিক্ষা দেবার জন্য একটি ট্রেন আর রেখেছিলেন এবং দুটি বাজকে তাকে ট্রেন করার জন্য দিয়ে
দেওয়া হয়। কিছু মাস পর রাজা ওই বাজ দুটিকে দেখার জন্য যায়। এরপর ট্রেন আজকে আকাশে
ওড়ায়। কিন্তু সেখানে একটি বার খুব ভালোভাবে উঠছিল। তার অপর বাসটি কিছুক্ষন উড়ে সে
পুনরায় একটিভ ডাল এসে বসে পড়ল। যেখান থেকে সে ওরা শুরু করেছিল রাজার দেখে একটু অবাক
হল। আর তিনি ট্রেন ওকে জিজ্ঞেস করলেন ট্রেন আর বলল হুজুর এই বাসটি প্রথম থেকেই পরিবারটিকে
ছাড়তেই চায় না। আমি অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু কিছু থেকে উঠতে চাই না প্রতি বারই জালে
সেই ও বসে পড়ে। যেহেতু দুটি বাজি রাজার খুব প্রিয় ছিল। তাই অপর বাসটি কেউ কোন ভাবে
আকাশে উড়তে দেখতে চেয়েছিলেন। এজন্য তিনি অনেক চিকিৎসক অনেক জ্ঞানী-গুণী লোককে ডেকে
পাঠান। সবাই দেখে আকাশে উড়ানোর জন্য অনেক চেষ্টা করেন। কিন্তু মাস পার হয়ে যাওয়ার
পরেও কোন পরিবর্তন আসে না। বাড়তি একটু করে ওরে আর পুনরায় এসে বসে পড়ে। এরপর হঠাৎ
একদিন রাজা দেখে বাজ একসঙ্গে আকাশে উঠছে। এটি দেখে রাজা খুব খুশি হয় এবং দ্রুত ওই
ব্যক্তিকে ডেকে পাঠায়। যে ব্যক্তিটি করে দেখিয়েছে রাজা তাকে পুরস্কার হিসেবে কিছু
স্বর্ণ দেন এবং বলেন আমি তোমার কাছে অনেক খুশি। তুমি শুধু আমাকে এটি বল যে কাজ বড়
বড় চিকিৎসক করতে পারেনি। সেটা তুমি কিভাবে করলে। এরপর লোকটি বলল হুজুর আমি কোন জ্ঞানী
ব্যক্তি নয়। আমি সাধারণ একজন চাষী। আমি শুধু ডালটি কেটে দিয়েছিলাম। যে ডালে বাস বসে
থাকত, ডাল কাটার পরে কিছুক্ষণ বাজটি গাছের চারপাশে ঘোরাঘুরি করছিল। কিন্তু যখন ওই ডালটি
ছিলনা। তখন সে অপর বাসটি সঙ্গে ওরা শুরু করে।
বন্ধুরা আপনার
কাছেও আইডিয়া আছে বুদ্ধি আছে ক্ষমতা আছে। যার দ্বারা আপনি জীবনে বড় থেকে বড় লক্ষ্য
পূর্ণ করতে পারবেন। তাহলে সামান্য কাজে আপনি আপনার জীবন কেন নষ্ট করছেন। আপনি কি চান
না। আপনার পরিবারকেও সমস্ত খুশি দিতে আপনি কি চান না সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছাতে। আর
আপনি যদি চান আপনার জীবনের সমস্ত কিছু হোক। আর আপনি জীবনে বড় কিছু করতে চান। তাহলে
সবার আগে আপনি আপনার কমফোর্ট জোন থেকে বেরিয়ে আসুন। আপনার আরামের জীবন কে ত্যাগ করুন।
যতক্ষণ আপনি আপনার স্থান থেকে না বেরিয়ে আসবে, ততক্ষন আপনি জীবনে বড় কিছু করতে পারবেন
না।
বন্ধুরা ভাবুনতো
একবার ধীরুভাই আম্বানির কথা যখন ধীরুভাই আম্বানি বিদেশে পেট্রোল পাম্পে চাকরি করছিল।
তখন ওনার পরিবার ভালোই চলছিল। তার জীবনটা হয়তো তিনি এ ভাবেই কাটাতে পারতেন। কিন্তু
দেশের উভয় আরমান এর মাঝে সব সময় নতুন কিছু করে দেখানোর ইচ্ছা ছিল ।তিনি স্বপ্ন দেখেছিলেন
সাহস করেছিলেন আর রিক্স নিয়ে ছিলেন এবং চাকরি ছেড়ে দেশে ফিরে আসেন এবং নিজের কোম্পানি
শুরু করেন। আর আজ রিলায়েন্স ভারতের সবথেকে বড় কোম্পানি। কিন্তু যদি ওই কমফোর্ট জোন
থেকে বেরিয়ে না আসত, তাহলে কি আজ রিলায়েন্স এর কোন অস্তিত্ব থাকত।
তাই আর কতদিন আপনি
আপনার কর্ম চারদেয়ালের মধ্যে থাকবে। আর কতদিন লোকের ভয়ে খেল হবার ভয়ে হাতে হাত রেখে
বসে থাকবেন। আপনি কোন কাজ শুরু করে যদি সে ভালো হয়ে যান। তাহলে কি হয়েছে ওই ফেলিওর
আপনাকে অনেক কিছু শিখিয়ে দেবে। আপনাকে নতুন নতুন রাস্তা দেখাবে। কিন্তু যদি আপনি এখনো
কোনো অ্যাকশন না নেন আপনি শুরু না করেন, তাহলে সারা জীবন আফসোস করবেন, যদি একবার চেষ্টা
করতাম তাহলে হয়তো আজ জীবনটা অন্যরকম হতো।
তাই বন্ধুরা
যদি আপনি জীবনে বড় কিছু করতে চান, তাহলে নিজের ছাপ এই পৃথিবীতে রেখে যেতে চান তাহলে
কমফোর্ট জোন থেকে বেরিয়ে আসুন এবং আপনার লক্ষ্যের পথে চলা শুরু করুন। আজ নয়তো কাল
আপনি সফল হবেন। ধন্যবাদ সবাইকে
Friday, February 1, 2019
how to success in life | কি ভাবে সফলতা পাবেন
আজ আমি আপনাদের এমন
পাঁচটি কথা বলব, যা
আপনাকে কখনোই কাউকে বলা উচিত নয়।
আপনি যদি সফল হতে
চান? তাহলে কখনোই বলবেন না আর যদি
সফল না হতে চান
তাহলে আপনি সবাইকে বলতে
পারেন। পোস্টটি লাস্ট পর্যন্ত অবশ্যই দেখুন এবং আমি আপনাদের
যা বোঝাতে চাইছি সেটি বোঝার চেষ্টা
করুন। তো চলুন শুরু
করা যাক
নিজের জীবনের
লক্ষ্য
সবার
প্রথমে আপনাকে একটি কথা মনে
রাখতে হবে। আপনি কি
করতে চান ? আপনি কি হতে
চান? এটি সবাইকে বলতে
নেই। আপনি হয়তো ভাবছেন
অন্যদের যদি আমি বলি,
তাহলে সবাই আমাদের মোটিভেট
করবে। আমাদের আইডিয়া দেবে। আপনি যদি এমনটি
ভাবেন, তাহলে আপনি ভুল ভাবছেন।
আপনাকে একটা কথা বুঝতে
হবে এখানে কোন লোকই চাই
না অন্য লোকের ভালো
হোক। তাই লোক আপনার প্ল্যানিং
শুনে মোটিভেট নয় বরং আপনাকে
ডি মোটিভেট করবে। আপনার প্রকাশ কে নষ্ট করবে
তারা বলবে এই সব
আইডিয়া তোমাকে কে দিয়েছে। তুমি
কি পাগল হয়ে গেছো
তোমার দ্বারা এসব হবে না
। তুমি এসব কর না।
তাই সবাইকে নিজের জীবনের লক্ষ্য সম্পর্কে বলা বন্ধ করুন।
কিছু লোক থাকে যাদের
কে আপনি আপনার লক্ষ্য
সম্পর্কে বলুন। যাতে করে তারা
আপনাকে মোটিভেট করে। কিন্তু সবাইকে
বলবেন না। যেমন আপনার
কাজের টিম কে বলুন।
আপনি কি করতে চান?
যাতে করে তারা আপনাকে
হেল্প করতে পারে। আপনার
লক্ষ্যে আপনাকে পৌঁছানোর জন্য সাহায্য করতে
পারে।
নিজের ভাল
গুণ কখনোই কাউকে বলবেন না
কথাই
বলে ভালো কাজ করুন,
আর সেটিকে নদীতে ফেলুন। আপনি যা কিছু
ভাল করেছেন, সেটি সবাইকে বলার
দরকার নেই।
আপনি
নিজে আপনার কি প্রশংসা করবেন?
প্রশংসা
তো সেটা শুনতে ভালো
লাগে। অন্য লোকেরা আপনার
জন্য করবে আপনি যদি
নিজে নিজের প্রশংসা করেন তাহলে আর
তাতে মজা কোথায়। আমি
এটা করেছি আমি ওটা করেছি
এইসব বলা ভুল।
আপনি
যদি সবাইকে শোনাবেন তাহলে করেছিলেন কেন?
আপনাকে তো কেউ জোর
করেনি এর থেকে ভালো
আপনি হেল্প না করলেই পারতেন।
মানা করে দিতেন এটি
খুব ভালো কথা আপনি
অন্য কারো হেল্প করেছেন।
কিন্তু এটা বলতে নেই
এটি বললে সবাই আপনাকে
সেলফিস বলবে। তাই সবার উপকার
করুন। কিন্তু সেটি সবাইকে শোনাবেন
না
আপনার গোপন কথা
আমাদের
সবার জীবনে এমন কিছু গোপন
কথা থাকে, যা আমরা কাউকে
কখনোই বলতে চাই না।
কিন্তু অনেক সময় কথায়
কথায় আমরা বলে ফেলে
আর পরে আমাদের মনে
হয় এটা বলা আমাদের
ঠিক হয়নি। যদি সে অন্য
কাউকে বলে দেয়। আর
এর পরে তাকে আমরা
বলি শোন ভাই তোকে
যে কথাটা বলেছিলাম সেটা কাউকে বলিস
না। কিন্তু সে তো এবার
সবাইকে বলবে। তাই বন্ধুরা নিজের
কিছু গোপন কথা নিজের
কাছে রাখুন। কখনোই কাউকে বলবেন না। আপনি কি
ভাবেন যে মানুষটিকে আপনি
আপনার গোপন কথা বলেছেন,
সে সব সময় আপনার
সঙ্গে থাকবে? কখনোই না যখন আপনি
তার থেকে দূরে যাবেন
বা আপনার সঙ্গে শত্রুতা হবে তখন সে
অন্যদেরকে আপনার গোপন কথা গুলো
বলে দেবে। আর না বললেও
আপনার মধ্যে সব সময় এক্টিভ
হয়ে থেকে যাবে। মোটকথা
কোন গোপন কথা আপনি
যদি কাউকে বলেন লোকসান আপনারই
হবে।
আপনার পার্সোনাল লাইফ
এর পর যে কথাটি
আপনি কাউকে বলবেন না, সেটি হল
আপনার পার্সোনাল লাইফ এর কথা।
যেমন আজ আমার বাড়িতে
এটা হয়েছে, আজ আমার বাড়িতে
ওটা হয়েছে, কাল আমার বাড়িতে
ঝগড়া হয়েছিল, এই সব কথা
আপনি অন্যদের কেন বলবেন? বলার
জন্য অনেক কিছু আছে
নিজের পার্সোনাল লাইফে সবার সামনে আনবেন
না। আপনি হয়তো ভাবেন
লোকে আপনার সমস্যা শুনে সেগুলিকে সলভ
করবে। তাহলে আপনি ভুল ভাবেন।
বড় মজা নেবে লোক
গুলো কি করবে জানেন?
আপনার সামনে আপনাকে অনেক সিমপ্যাথি দেখাবে
বলবে আমার শুনে খারাপ
লেগেছে শুনে কষ্ট হচ্ছে
কিন্তু পরে সে অন্যজনকে
বলবে আরে ওর লাইফে
তো এই চলছে ওর
লাইফে তো ওই চলছে
তো অনেক প্রবলেম ও
তো সব সময় ঝগড়া
করে ও তো এইরকমই।
বন্ধুরা পৃথিবী এমনই আপনি কবে
বুঝবেন।
আপনার আর্থিক অবস্থা
এখন তো লোক
টাকার পেছনে এতোটাই পাগল যে, সবাই
বলে আমার কাছে এত
টাকা আছে, আমার কাছে
এত বেশি সম্পদ আছে,
আর এই সব বলে
সওয়াব করতে থাকে। দেখুন
এটি খুব ভালো কথা
আপনি পরিশ্রম করেছেন আপনি অর্থ রোজগার
করেছেন। একটি সুন্দর জীবন
তৈরি করেছেন। আপনি চান আপনার
প্রশংসা হোক? কিন্তু সেটি
নিজের মুখে বলা। এটা
ঠিক নয় আপনার কাছে
যদি অর্থ থাকে, তাহলে
সেটা সবাই দেখতে পাবে।
আর লোকে দেখলে তারা
অটোমেটিক আপনার প্রশংসা করবে। আর যারা বলে
আমাদের কাছে অনেক টাকা
আছে অনেক টাকা আছে
সত্যি বলতে তাদের কাছে
অত টাকা থাকে না।
আর সত্যিই যাদের কাছে অনেক টাকা
আছে তারা কাউকে দেখায়
না।
তো বন্ধুরা এই ছিল পাঁচটি
বিষয় যা আপনি কখনো
কাউকে বলবেন না।
তো চলুন আরো একবার
পাঁচটি বিষয় দেখে নেওয়া যাক
আপনার জীবনের
লক্ষ্য সম্পর্কে কাউকে বলবেন না
নিজের কখনো প্রশংসা নিজে করবেন না
আপনার গোপন কথা কাউকে বলবেন না
আপনার পার্সোনাল লাইফ এর কথা অন্য কাউকে বলবেন না
আপনার আর্থিক অবস্থা কাউকে বলবেন না
কোথায় মহাবিশ্বের শেষ সীমানা? চলুন জেনে নি
হেই বন্ধুরা, একটা সময় ছিল যখন মনে করা হতো পৃথিবী মহাবিশ্বের মাঝ খানে অবস্থান করে আছে। যাকে সুর্য্য এবং বাকি গ্রহ উপগ্রহ পরিক্রমন করছে। কিন্তু বিজ্ঞানের অগ্রগতি এবং কল্প বিজ্ঞানের অনুমানের সাহায্যে আমরা অনেক শক্তি জানতে পেরেছি। যেমন সুর্য্যকে প্রদক্ষিন করছে পৃথিবি এবং আমাদের সৌর মন্ডলের বাকি সব গ্রহ। কিন্তু মানব সভ্যতার শুরু থেকে আকাশ এবং আকাশের তারাগুলি রহস্যই ছিল। যা শুধুই অনুমানেই রহস্যভেদ করা হতো। যে এই মহাকাশের এই মহাবিশ্বের শেষ কোথায়। কিন্তু টেলিস্কোপের আবিস্কার পুরোনো অনুমান গুলো কে অনেক বেশি যাচাই করতে পেরেছে। যার সাহায্যে একটি বৈজ্ঞানিক অনুমান করা যেতে পারে যে মহাবিশ্বে কি রয়েছে।
তাই আজকে চলুন জেনে নি মহাবিশ্বের শেষ কোথায়?
আর এই যাত্রা শুরু হবে পৃথিবির সবচেয়ে কাছের উপগ্রহ যার নাম চাঁদ থেকে↩
যেখানে পৃথিবির মত কোন কিছুই এখানে। না আছে পানি না আছে বাতাস বা জীব। চাঁদ তৈরি হয়ার কারন, এখানে জানিয়ে রাখি বিজ্ঞানের অনুমান আজ থেকে প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ বছর আগে মঙ্গল গ্রহের আয়তনের থিয়া নামক একটি গ্রহ পৃথিবিতে এসে ধাক্কা মারে এবং গ্রহটি ধংস হয়ে যায়। এই সংঘর্স থেকে বেরিয়া যাওয়া পৃথিবি বা থিয়া গ্রহের অংশ একত্রিত হয়ে মধ্যাকর্ষনের ফলে আজ ও পৃথিবিকে পরিক্রমন করে চলেছে। যাকে আমরা আজ চাঁদ বলি।
সুর্য্য
আমাদের সুর্য্য হলো আমাদের সৌর মন্ডলের এক মাত্র নক্ষত্র। যার তাপ মাত্রার ফলে পৃথিবিতে প্রানির অস্তিস্ত সম্ভব হয়েছে। সুর্য্যর মধ্যকার্ষন এর ফলে আমাদের সৌর মন্ডলের প্রত্যেক্টি গ্রহ উপগ্রহ নিজের স্থানে অবস্থান করে রইয়েছে। আর আমাদের সুর্য্য সবচেয়ে কাছে অবস্থান করে রয়েছে মাল্টি বা বুধ গ্রহ।
বুধ গ্রহের ভুমি পাট্র দিয়ে ঘেরা রয়েছে। যা দেখতে চাদের ভুমির মত দেখায়। যেটা প্রমান করে এই গ্রহ লক্ষ কোটি বছর ধরে
তাই আজকে চলুন জেনে নি মহাবিশ্বের শেষ কোথায়?
আর এই যাত্রা শুরু হবে পৃথিবির সবচেয়ে কাছের উপগ্রহ যার নাম চাঁদ থেকে↩
যেখানে পৃথিবির মত কোন কিছুই এখানে। না আছে পানি না আছে বাতাস বা জীব। চাঁদ তৈরি হয়ার কারন, এখানে জানিয়ে রাখি বিজ্ঞানের অনুমান আজ থেকে প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ বছর আগে মঙ্গল গ্রহের আয়তনের থিয়া নামক একটি গ্রহ পৃথিবিতে এসে ধাক্কা মারে এবং গ্রহটি ধংস হয়ে যায়। এই সংঘর্স থেকে বেরিয়া যাওয়া পৃথিবি বা থিয়া গ্রহের অংশ একত্রিত হয়ে মধ্যাকর্ষনের ফলে আজ ও পৃথিবিকে পরিক্রমন করে চলেছে। যাকে আমরা আজ চাঁদ বলি।
সুর্য্য
আমাদের সুর্য্য হলো আমাদের সৌর মন্ডলের এক মাত্র নক্ষত্র। যার তাপ মাত্রার ফলে পৃথিবিতে প্রানির অস্তিস্ত সম্ভব হয়েছে। সুর্য্যর মধ্যকার্ষন এর ফলে আমাদের সৌর মন্ডলের প্রত্যেক্টি গ্রহ উপগ্রহ নিজের স্থানে অবস্থান করে রইয়েছে। আর আমাদের সুর্য্য সবচেয়ে কাছে অবস্থান করে রয়েছে মাল্টি বা বুধ গ্রহ।
বুধ গ্রহের ভুমি পাট্র দিয়ে ঘেরা রয়েছে। যা দেখতে চাদের ভুমির মত দেখায়। যেটা প্রমান করে এই গ্রহ লক্ষ কোটি বছর ধরে
Friday, January 25, 2019
Bangla 2nd paper SSC exam suggestion | বাংলা ২য় পত্র সাজেশন এসএসসি পরিক্ষা
হেলো বন্ধুরা সবাই কেমন আছো, আশা করি অনেক ভাল আছো। সামনে এসএসসি পরিক্ষা। তোমাদের অনেক বাধা পেরিয়ে তোমাদের জয় ছিনিয়ে আনতে হবে।
তাই এসএসসি পরিক্ষার জন্য একটা ভাল প্রস্তুতি প্রয়োজন। তাই তোমাদের ভাল ভাবে পড়তে হবে। আজকের দেশ প্রতিযোগিতার সময় । এ সময় তোমাদের পড়ার টেবিলে থাকতে হবে।
আমাদের সামনে পরিক্ষা তাই আমাদের সম্পুর্ন বই বা গাইড আমাদের এখন কভার করা সম্ভব নয়। তাই আমাদের কে একটি সর্ট সাজেশন তৈরি করতে হবে। নিজের মধ্যে সাবল্মবি থাকতে হবে যে এই প্রশ্ন টা পরিক্ষায় আস্তে পারে। সে ভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে।
বর্তমান কম্পিটিশনের সময় আমাদের কে নৈব্যর্ত্তিক প্রশ্ন টা ভাল ভাবে দিতে হবে। আমাদের মার্ক পেতে অবশ্যই নৈব্যর্ত্তিক এর গুরুত্ত দিতে হবে। কারন আমরা যদি নৈব্যর্ত্তিক পরিক্ষায় ভাল ফলাফল অর্জন করতে পারি তাহলে আমাদের এ+ পাওয়া খুব সহজ হবে। আর আমরা যদি নৈব্যর্ত্তিক পরিক্ষায় ভাল ফলাফল অর্জন করতে না পারি তা হলে লিখিত প্রশ্নে ভাল করে ও আমরা সামনের দিকে আগাতে পারব না। তাই আমাদের নৈব্যর্ত্তিক এর উপর একটু গুরুত্ত দিতে হবে।
বন্ধুরা নৈব্যর্ত্তিক কিভাবে ভাল করবেন?
নৈব্যর্ত্তিক পরিক্ষায় ভাল করার জন্য আমাদেরকে মুল বই ভাল করে পড়তে হবে। বইয়ের প্রতিটা লাইন সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকতে হবে। প্রতিটা গল্পের মুল ভাব সম্পর্কে জানতে হবে। তা হলেই নৈব্যর্ত্তিক পরিক্ষায় ভাল ফলাফল অর্জন করা সম্ভব।
বন্ধুরা আজকের টিউটোরিয়াল হলো Bangla 2nd paper SSC exam suggestion
তো বন্ধুরা আজকে আমি বাংলা ২য় পত্র এর সাজেশন দেব। জানিনা সাজেশন টা আপনাদের কতটা উপকারে আসবে।
আপনারা নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন
তাই এসএসসি পরিক্ষার জন্য একটা ভাল প্রস্তুতি প্রয়োজন। তাই তোমাদের ভাল ভাবে পড়তে হবে। আজকের দেশ প্রতিযোগিতার সময় । এ সময় তোমাদের পড়ার টেবিলে থাকতে হবে।
আমাদের সামনে পরিক্ষা তাই আমাদের সম্পুর্ন বই বা গাইড আমাদের এখন কভার করা সম্ভব নয়। তাই আমাদের কে একটি সর্ট সাজেশন তৈরি করতে হবে। নিজের মধ্যে সাবল্মবি থাকতে হবে যে এই প্রশ্ন টা পরিক্ষায় আস্তে পারে। সে ভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে।
বর্তমান কম্পিটিশনের সময় আমাদের কে নৈব্যর্ত্তিক প্রশ্ন টা ভাল ভাবে দিতে হবে। আমাদের মার্ক পেতে অবশ্যই নৈব্যর্ত্তিক এর গুরুত্ত দিতে হবে। কারন আমরা যদি নৈব্যর্ত্তিক পরিক্ষায় ভাল ফলাফল অর্জন করতে পারি তাহলে আমাদের এ+ পাওয়া খুব সহজ হবে। আর আমরা যদি নৈব্যর্ত্তিক পরিক্ষায় ভাল ফলাফল অর্জন করতে না পারি তা হলে লিখিত প্রশ্নে ভাল করে ও আমরা সামনের দিকে আগাতে পারব না। তাই আমাদের নৈব্যর্ত্তিক এর উপর একটু গুরুত্ত দিতে হবে।
বন্ধুরা নৈব্যর্ত্তিক কিভাবে ভাল করবেন?
নৈব্যর্ত্তিক পরিক্ষায় ভাল করার জন্য আমাদেরকে মুল বই ভাল করে পড়তে হবে। বইয়ের প্রতিটা লাইন সম্পর্কে ভাল ধারনা থাকতে হবে। প্রতিটা গল্পের মুল ভাব সম্পর্কে জানতে হবে। তা হলেই নৈব্যর্ত্তিক পরিক্ষায় ভাল ফলাফল অর্জন করা সম্ভব।
বন্ধুরা আজকের টিউটোরিয়াল হলো Bangla 2nd paper SSC exam suggestion
তো বন্ধুরা আজকে আমি বাংলা ২য় পত্র এর সাজেশন দেব। জানিনা সাজেশন টা আপনাদের কতটা উপকারে আসবে।
আপনারা নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন
Download Bangla 2nd Paper
বন্ধুরা এই পোস্ট টি আপনাদের বনধুদের মাঝে শেয়ার করুন। যাতে করে আপনার বন্ধুরা এই পোস্ট টি দেখে উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ সবাইকে
Subscribe to:
Posts (Atom)